শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৫৪ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন
শেবাচিমে চিকিৎসার অভাবে নারীর মৃত্যুর অভিযোগ

শেবাচিমে চিকিৎসার অভাবে নারীর মৃত্যুর অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইন্টার্নদের কর্মবিরতিকালীন সময়ে চিকিৎসার অভাবে এক রোগীর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। তৃতীয় তলায় সার্জারি বিভাগের ৯ নং ওয়ার্ডে আজ (২ নভেম্বর) সেমবার দুপুর ১টার দিকে ওই নারী মৃত্যুবরণ করেন বলে জানিয়েছেন মারা যাওয়া রোগীর স্বামী সেকেন্দার আলী হাওলাদার। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এখনো বিষয়টি জানেন না বলে দাবী করেছেন। জানা গেছে, কাউনিয়া থানার শায়েস্তাবাদ ইউনিয়নের বাসিন্দা সেকেন্দার আলী হাওলাদারের স্ত্রী নাসিমা বেগম দীর্ঘদিন ধরে পেপটিক আলসারে ভুগছিলেন। বেশি অসুস্থ হয়ে পড়লে ৩০ অক্টোবর বরিশাল জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করান। সেখানের চিকিৎসক ওই নারীর উন্নত চিকিৎসার জন্য শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। ৩১ অক্টোবর সন্ধ্যায় শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় গুরুত্বর অসুস্থ নাসিমাকে। প্রথমে তাদের চতুর্থ তলার মেডিসিন বিভাগের ৫ নং ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। হাতে জখম থাকায় নাসিমা বেগমকে ১ নভেম্বর তৃতীয় তলায় সার্জারি বিভাগের ৯ নং ওয়ার্ডে স্থানান্তর করা হয়।
সেকেন্দার আলী জানান, শনিবার ইমার্জেন্সীতে নিয়ে আসার সময়ে ডাক্তার যে ওষুধ দিয়েছে সেই ঔষধই টানা তিন দিন চলেছে। ওয়ার্ডে রোগী নেওয়ার পর থেকে এক সেকেন্ডের জন্যও কোন ডাক্তার দেখতে আসেনি। নার্সদের কাছে পরামর্শ করতে গেলে তারা খারাপ আচরণ করে তাড়িয়ে দিত। সেকেন্দার আলী আরও বলেন, আমরা যেদিন ভর্তি হয়েছি সেদিন দেখেছি ডাক্তাররা তাদের রুমে তালা মেরে চলে গেছেন। ডাক্তাররা চিকিৎসা না দিয়ে আমার স্ত্রীকে মেরে ফেলেছে। তারা চিকিৎসা দিলে কোন সমস্যা হতো না বলে মনে করেন তিনি। মৃত নাসিমা বেগমের পুত্রবধূ সুমাইয়া বেগম বলেন, আমরা অনকে অনুরোধ করেছি একজন ডাক্তার, নার্সকে এসে আমাদের রোগীকে দেখে যাওয়ার জন্য। কিন্তু কেউ আসেনি। অসহায়-পাগলের মত তিনদিন ডাক্তার নার্সদের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরছি হাসপাতালে। কিন্তু কেউ আসেনি। হাসপাতালের পরিচালক ডাঃ বাকির হোসেন জানান, চিকিৎসার অভাবে কেউ মারা গেছে এমন অভিযোগ জানা নেই। বিষয়টি আমি খোঁজ নিয়ে দেখছি।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com